পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা ৫৬ জনের একটি তীর্থযাত্রী হরিদ্বারে পুজো দিতে এসে জানালেন যে,”আমরা আর পাকিস্তানে ফেরত যেতে চাই না।সেখানে আমাদের উপর অমানবিক অত্যাচার চালানো হয়,মা-বোনদের জোর করে ধর্মান্তরিত করা হয়।তাই আমরা ভারতের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি”।ভারত আমাদের ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি করুক ও নবনির্মিত ‘সিটিজেনশিপ এমেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট ২০১৯’ অনুসারে আমাদের ভারতের নাগরিকতা প্রদান করুক।
প্রসঙ্গত,সপ্তাহ কয়েক আগে পাকিস্তান থেকে ৫৬ জনের একটি তীর্থযাত্রীর দল ভারতের হরিদ্দার তীর্থক্ষেত্রে আসেন।তাদের মধ্যে করাচির নারায়ণ দাস নামে একজন তীর্থযাত্রী জানান যে,”আমাদের দেশে ফেরার মতো অবস্থা নেই।পাকিস্তান সরকার আমাদের ধন-কড়ি কিছুই নিয়ে আসতে দেয়নি।কারণ তারা মনে করেন যে,আমরা আর পাকিস্তানে ফিরে যাব না।এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে আমরা খুবই অসহায়।আমরা সেখানে প্রতিনিয়ত ধর্মীয় নির্যাতনের শিকার হই,আমাদের মা বোনদের উপর অমানবিক আচরণ করা হয়।তাই আমরা ভারত সরকারের কাছে আবেদন করছি,তারা আমাদের আশ্রয়দান করুক।”
অপর এক পাকিস্তানী তীর্থযাত্রী হীরা বাই বলেন,”আমাদের পরিবারের সদস্যদের মেরে ফেলা হয়েছে,আমাদের মেয়েদের জোর করে ধর্মান্তর করা হয়েছে,আমাদের সম্পত্তি হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।সেখানে আমাদের জীবন মৃত্যুর থেকেও ভয়ংকর।ভারতের তৈরি নতুন নাগরিক সংশোধনী আইনই এখন আমাদের একমাত্র ভরসা।”
স্থানীয় মানুষজন এই অসহায় তীর্থযাত্রীদের দুরাবস্থার কথা ভেবে কিছু টাকা-পয়সা, জামা-কাপড় এবং অন্যান্য সামগ্রী তাদের হাতে তুলে দেন।এবং তাদের আহমেদাবাদ যাত্রায় সাহায্য করেন।
এই ৫৬ জন হিন্দু তীর্থযাত্রীদের প্রসঙ্গে উত্তরা খন্ড সরকারের কাছে জানতে চাইলে তারা এই বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেন।তবে সেখানকার রাজ্যসরকারের এক আধিকারিক ব্যক্তিগত ভাবে জানান যে,সরকার এই বিষয়ে নজর রাখছে।তবে এর জন্য তাদের আগে আবেদন করতে হবে,তবেই তাদের জন্য সরকার কিছু করতে পারবে।
প্রসঙ্গত,সপ্তাহ কয়েক আগে পাকিস্তান থেকে ৫৬ জনের একটি তীর্থযাত্রীর দল ভারতের হরিদ্দার তীর্থক্ষেত্রে আসেন।তাদের মধ্যে করাচির নারায়ণ দাস নামে একজন তীর্থযাত্রী জানান যে,”আমাদের দেশে ফেরার মতো অবস্থা নেই।পাকিস্তান সরকার আমাদের ধন-কড়ি কিছুই নিয়ে আসতে দেয়নি।কারণ তারা মনে করেন যে,আমরা আর পাকিস্তানে ফিরে যাব না।এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে আমরা খুবই অসহায়।আমরা সেখানে প্রতিনিয়ত ধর্মীয় নির্যাতনের শিকার হই,আমাদের মা বোনদের উপর অমানবিক আচরণ করা হয়।তাই আমরা ভারত সরকারের কাছে আবেদন করছি,তারা আমাদের আশ্রয়দান করুক।”
অপর এক পাকিস্তানী তীর্থযাত্রী হীরা বাই বলেন,”আমাদের পরিবারের সদস্যদের মেরে ফেলা হয়েছে,আমাদের মেয়েদের জোর করে ধর্মান্তর করা হয়েছে,আমাদের সম্পত্তি হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।সেখানে আমাদের জীবন মৃত্যুর থেকেও ভয়ংকর।ভারতের তৈরি নতুন নাগরিক সংশোধনী আইনই এখন আমাদের একমাত্র ভরসা।”
স্থানীয় মানুষজন এই অসহায় তীর্থযাত্রীদের দুরাবস্থার কথা ভেবে কিছু টাকা-পয়সা, জামা-কাপড় এবং অন্যান্য সামগ্রী তাদের হাতে তুলে দেন।এবং তাদের আহমেদাবাদ যাত্রায় সাহায্য করেন।
এই ৫৬ জন হিন্দু তীর্থযাত্রীদের প্রসঙ্গে উত্তরা খন্ড সরকারের কাছে জানতে চাইলে তারা এই বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেন।তবে সেখানকার রাজ্যসরকারের এক আধিকারিক ব্যক্তিগত ভাবে জানান যে,সরকার এই বিষয়ে নজর রাখছে।তবে এর জন্য তাদের আগে আবেদন করতে হবে,তবেই তাদের জন্য সরকার কিছু করতে পারবে।
