২০১১ সালের জনগণনা তথ্য অনুযায়ী, ভারতের জনসংখ্যা ১২১ কোটিরও বেশি; যা সমগ্র বিশ্বের জনসংখ্যার এক-ষষ্ঠাংশ বা ১৭.৫% । অনুমান করা হচ্ছে ২০২৫ সালের মধ্যে জনসংখ্যার ভিত্তিতে ভারত চীনকে ছাপিয়ে যাবে। বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৪১% যা বিশ্বে ৯৩তম।
ভারত বিশ্বের ২.৪% ভূভাগ অধিকার করে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্টকে বাদ দিলে সারা বিশ্বে চাষযোগ্য জমির পরিমাণ ভারতেই বেশি।
রাষ্ট্রপুঞ্জের তথ্য অনুযায়ী প্রতি বছর প্রায় আট কোটি ৩০ লক্ষ অতিরিক্ত জনসংখ্যা যোগ হয় পৃথিবীর জনসংখ্যার সাথে। এই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ জরুরী।
বর্তমানে কর্মসংস্থানের সুযোগ সীমিত এই অবস্থায় অতিরিক্তি জনসংখ্যার ভার বহণ করতে গিয়ে ভারতের অর্থনীতি গভীর তলে ঢুবে যেতে পারে। আর সেই হিসেবকে মাথায় রেখে চীন অনেক আগেই ‘এক সন্তান নীতি’ অবলম্বন করেছে।
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য অবশ্যই প্রয়োজন শিক্ষার । এ বিষয়ে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। দেশের উন্নয়ণের জন্য ফার্টিলিটি রেট বা টিএফআর, বা একজন মহিলা তাঁর প্রজননক্ষম নয়সে গড়ে মোট যতগুরি সন্তানের জন্ম দেন। বর্তমানে এ হার ২.২৪।
কিন্তু তার যদি ২ এর নিচে নেমে আসে তবেই দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এই যুক্তিটি অনেক বামপন্থী অর্থনীতিবিদ রা মানতে চান না। তার পক্ষান্তরে জন্মহার হঠাৎ করে কমে গেলে স্বল্প এবং দীর্ঘমেয়াদে উন্নয়নের উপর তার প্রভাব লক্ষ্য করা যাবে ।
বামপন্থীদের যুক্তি হলো পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটলেই মানুষ অপেক্ষাকৃত কম সন্তান উৎপাদনের সিদ্ধান্ত করে থাকেন। এই যুক্তির সাথে কতজন শিক্ষিত বা অশিক্ষিত জনগণ ইতিবাচক অনুভব করেন আমার ধারণার বাইরে। দ্বিতীয় এক শ্রেনীর জনগণ রয়েছে যারা ধর্মান্ধ। তারা মনে করে জন্মনিয়ন্ত্রণটি মানুষের হাতে নেই বা করা উচিত নয়।
যাই হোক আমাদের পাশ্ববর্তী দেশে অর্থাৎ চীনে এক সন্তান নীতি প্রচলিত রয়েছে। তারা যদি নিজের দেশের উন্নতির জন্য এক সন্তান নীতি প্রয়োগ করতে পারে আমরা কেন দুই সন্তান নীতি প্রয়োগ করতে পারব না। আসলে তথাকথিত বুদ্ধিজীবিরা অন্ধ হয়ে গেছেন মোদির বিরোধীতা করা জন্য। দেশের জন্য যা ভাল হবে তার চেয়ে বড় ব্যাপার হলো মোদিকে হঠাও। গত ৬ বছর আগে তো মোদি ছিল না তখন কি দেশ এত উন্নত ছিল?
আর তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরা উপস্থাপন করতে চাইছে ‘জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করলেই উন্নয়ন হবে না’ সেই কথা তো সবাই মানছে। কিন্তু জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও দরকার উন্নয়নের জন্য। বিজেপি সরকার কখনো বলেনি ‘জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ’একমাত্র পথ উন্নয়ণের জন্য তবে এটি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরী । প্রজনন, যৌন স্বাস্থ্য এবং লিঙ্গসাম্য বজায় রাখাও ভীষণ জরুরী। তা না হলে উন্নয়ণের প্রক্রিয়া এগিয়ে নেয়া কঠিন হবে।
ভারত বিশ্বের ২.৪% ভূভাগ অধিকার করে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্টকে বাদ দিলে সারা বিশ্বে চাষযোগ্য জমির পরিমাণ ভারতেই বেশি।
রাষ্ট্রপুঞ্জের তথ্য অনুযায়ী প্রতি বছর প্রায় আট কোটি ৩০ লক্ষ অতিরিক্ত জনসংখ্যা যোগ হয় পৃথিবীর জনসংখ্যার সাথে। এই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ জরুরী।
বর্তমানে কর্মসংস্থানের সুযোগ সীমিত এই অবস্থায় অতিরিক্তি জনসংখ্যার ভার বহণ করতে গিয়ে ভারতের অর্থনীতি গভীর তলে ঢুবে যেতে পারে। আর সেই হিসেবকে মাথায় রেখে চীন অনেক আগেই ‘এক সন্তান নীতি’ অবলম্বন করেছে।
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য অবশ্যই প্রয়োজন শিক্ষার । এ বিষয়ে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। দেশের উন্নয়ণের জন্য ফার্টিলিটি রেট বা টিএফআর, বা একজন মহিলা তাঁর প্রজননক্ষম নয়সে গড়ে মোট যতগুরি সন্তানের জন্ম দেন। বর্তমানে এ হার ২.২৪।
কিন্তু তার যদি ২ এর নিচে নেমে আসে তবেই দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এই যুক্তিটি অনেক বামপন্থী অর্থনীতিবিদ রা মানতে চান না। তার পক্ষান্তরে জন্মহার হঠাৎ করে কমে গেলে স্বল্প এবং দীর্ঘমেয়াদে উন্নয়নের উপর তার প্রভাব লক্ষ্য করা যাবে ।
বামপন্থীদের যুক্তি হলো পরিবারের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটলেই মানুষ অপেক্ষাকৃত কম সন্তান উৎপাদনের সিদ্ধান্ত করে থাকেন। এই যুক্তির সাথে কতজন শিক্ষিত বা অশিক্ষিত জনগণ ইতিবাচক অনুভব করেন আমার ধারণার বাইরে। দ্বিতীয় এক শ্রেনীর জনগণ রয়েছে যারা ধর্মান্ধ। তারা মনে করে জন্মনিয়ন্ত্রণটি মানুষের হাতে নেই বা করা উচিত নয়।
যাই হোক আমাদের পাশ্ববর্তী দেশে অর্থাৎ চীনে এক সন্তান নীতি প্রচলিত রয়েছে। তারা যদি নিজের দেশের উন্নতির জন্য এক সন্তান নীতি প্রয়োগ করতে পারে আমরা কেন দুই সন্তান নীতি প্রয়োগ করতে পারব না। আসলে তথাকথিত বুদ্ধিজীবিরা অন্ধ হয়ে গেছেন মোদির বিরোধীতা করা জন্য। দেশের জন্য যা ভাল হবে তার চেয়ে বড় ব্যাপার হলো মোদিকে হঠাও। গত ৬ বছর আগে তো মোদি ছিল না তখন কি দেশ এত উন্নত ছিল?
আর তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরা উপস্থাপন করতে চাইছে ‘জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করলেই উন্নয়ন হবে না’ সেই কথা তো সবাই মানছে। কিন্তু জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও দরকার উন্নয়নের জন্য। বিজেপি সরকার কখনো বলেনি ‘জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ’একমাত্র পথ উন্নয়ণের জন্য তবে এটি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরী । প্রজনন, যৌন স্বাস্থ্য এবং লিঙ্গসাম্য বজায় রাখাও ভীষণ জরুরী। তা না হলে উন্নয়ণের প্রক্রিয়া এগিয়ে নেয়া কঠিন হবে।
